বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:১০ পূর্বাহ্ন

শিরোনাম :
বাংলাদেশের জনগণ কারও দাদাগিরি একদম পছন্দ করে না: গোলাম পরওয়ার ভারতের গণমাধ্যমগুলো যে ভূমিকা নিয়েছে তা দুদেশের মধ্যে স্বাভাবিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠায় সহায়ক নয় -পররাষ্ট্র উপদেষ্টা কসবা প্রেসক্লাব কার্যালয়ের জানালার গ্রীল ভেঙে দিয়েছে দুবৃত্তরা, প্রকৃত রহস্য উদঘাটনের দাবি সাংবাদিকদের ইমাম প্রি-ক্যাডেট স্কুলের ১৪০ শিক্ষার্থীর পবিত্র কুরআন সবক গ্রহণ কসবায় জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে আহত ও শহিদদের স্মরণে স্মরণসভা খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত-ড. ইউনূস আজ আল্লামা গোলাম সারোয়ার সাঈদী (র) এর ৫ম ওফাত দিবস কসবায় ১০ হাজার ৬শ ৫০জন প্রান্তিক কৃষকের মাঝে বীজ ও সার বিতরণ শিশু মুনতাহার মরদেহ মিলল পুকুরে কসবায় রাতের আঁধারে চলছিল পাহাড় কাটা
ট্যুরিজম উন্নয়নে ট্যুরিস্ট পুলিশের পাশে ব্রিগেড কমান্ডার

ট্যুরিজম উন্নয়নে ট্যুরিস্ট পুলিশের পাশে ব্রিগেড কমান্ডার

বাকের সরক্র বাবর।।
বান্দরবান পার্বত্য জেলার দুর্গম এলাকায় অ্যাডভেঞ্চার প্রিয় পর্যটকদের সুবিধার্থে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আব্দুল হালিমের নের্তৃত্বে ট্যুরিস্ট পুলিশ নানা নিরাপত্তা ব্যবস্থা হাতে নিয়েছে। তারই ধারাবাহিকতায় আজ সকাল ৯.৩০ ঘটিকায় ট্যুরিস্ট পুলিশ সুপার বান্দরবান রিজিয়নের নের্তৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল ৬৯ পদাতিক ব্রিগেড সেনা রিজিয়নের সদরদপ্তরে আসে। বান্দরবান সেনানিবাসস্থ ৬৯ পদাতিক ব্রিগেডের কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল খন্দকার জিয়াউল হক,এনডিসি, এএফডব্লিউসি, পিএসসির অফিসে প্রতিনিধি দলকে অভ্যার্থনা জানান। তাঁর অফিসেই প্রতিনিধি দল বান্দরবান ট্যুরিজম উন্নয়নে বিভিন্ন পদক্ষেপের বিষয়ে আলোচনা করে।
৪ হাজার ৪৮০ বর্গকিলোমিটার আয়তনের বান্দরবন পার্বত্য জেলায় মাত্র ১ হাজার ৭শ’ কিলোমিটার সমতল ভূমি হলেও বাকি আড়াই হাজার বর্গ কিলোমিটার ভূমিতে রয়েছে বান্দরবনের উপর দিয়ে বয়ে যাওয়া সাঙ্গু ও শঙ্খ নদীর ব্যাপ্তি ৮৭ কিলোমিটার। পাহাড়-নদী-বৃক্ষরাজি সবই রয়েছে বান্দরবনে। পর্যটন স্পট শৈলপ্রপাত, নীলগিরি, নাফাকুম ঝর্ণা, বগালেক, সুউচ্চ পাহাড় কেও ক্রাউডং ছাড়াও গহীনে রয়েছে জাদিপাই, তিনাপ সাইতারের মত নাম না জানা অসংখ্য প্রায় শতাধিক ঝর্ণা। কিন্তু বিনোদনের এত কিছু থাকার মাঝেও পর্যটকদের সমস্যার অন্ত নেই। এ অবস্থায় বান্দরবন পার্বত্য জেলায় পর্যটকদের সুবিধার্থে বিশেষ ট্যুরিজ হাব গড়ে তুলার কাজে সর্বাত্মক সহযোগিতা ব্রিগেড কমান্ডারের কাছে চাওয়া হয়। ব্রিগেড কমান্ডার জিয়া সকল প্রকার সহযোগিতার আশ্বাস প্রদান করেন এবং এক সাথে ট্যুরিজম উন্নয়নের কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আব্দুল হালিম তার বক্তব্যে বলেন আমরা ইতোমধ্যে স্থানীয়দের নিয়ে পরিবেশবান্ধব কমুউনিটি বেজড ট্যুরিজম প্রতিষ্ঠায় কাজ করে যাচ্ছি। তিনি আরো বলেন অনেক জায়গায় নিষিদ্ধ হবার কারনে পর্যটকরা লুকিয়ে যাতায়াত করায় নিরাপত্তা দিতে তারা অপারগ। তিনি ব্রিগেড কমান্ডারকে অনুরোধ করেন ঐ সকল ট্যুরিস্ট স্পটগুলো খুলে দেবার। প্রতিনিধি দলের পক্ষ থেকে পুলিশ সুপার ট্যুরিস্ট পুলিশ ব্রিগেড কমান্ডারকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য রেপ্লিকা শুভেচ্ছা উপহার প্রদান করেন। এই সময় উপস্থিত ছিলেন জিটু মেজর এরশাদ অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ।

এই সংবাদটি শেয়ার করুনঃ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




raytahost-demo
© All rights reserved © 2019
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Jp Host BD