শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:৪৮ পূর্বাহ্ন

শিরোনাম :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ (কসবা-আখাউড়া) আসনে আইন মন্ত্রী আনিসুল হক বে-সরকারি ভাবে নির্বাচিত কসবায় ভোট দিয়ে বাড়ি ফেরার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১ আহত-৪ কসবায় এলজিইডি’র শ্রেষ্ঠ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান আগরতলায় স্রোত আয়োজিত লোকসংস্কৃতি উৎসব কসবা প্রেসক্লাব সভাপতি’র উপর হামলার প্রতিবাদে মানবন্ধন ও প্রতিবাদ সভা কসবায় চকচন্দ্রপুর হাফেজিয়া মাদ্রাসার বার্ষিক ফলাফল ঘোষণা, পুরস্কার বিতরণ ও ছবক প্রদান শ্রী অরবিন্দ কলেজের প্রথম নবীনবরণ অনুষ্ঠান আজ বছরের দীর্ঘতম রাত, আকাশে থাকবে চাঁদ বিএনপি-জামাত বিদেশীদের সাথে আঁতাত করেছে-কসবায় আইনমন্ত্রী আনিসুল হক ১৩ দিনের জন্য ভোটের মাঠে নামছে সশস্ত্র বাহিনী
তরমুজের বাম্পার ফলন কৃষকের মুখে হাসি

তরমুজের বাম্পার ফলন কৃষকের মুখে হাসি

আমির হোসেন, ঝালকাঠি প্রতিনিধিঃ

“রাজাপুরে ১শ’ ২০ বিঘা জমিতে তরমুজের চাষ, বিঘা প্রতি ২লক্ষাধিক টাকা বিক্রির আশা”

ঝালকাঠির রাজাপুরের বিষখালী নদীর চর এলাকাজুড়ে প্রায় ১শ’ ২০ বিঘা জমিতে তরমুজের চাষ করা হয়েছে। চর এলাকার কৃষকরা তরমুজ বিক্রি করতে শুরু করেছে। তারা দামও পাচ্ছেন ভালো।

তরমুজ চাষি নুরুল হক, জলিল মোল্লা, মনির মোল্লা, কাঞ্চন মোল্লা সেফাতেসহ একাধিক কৃষক জানান, প্রায় তিনমাস আগে উপজেলার পূর্ব প্রান্তে বিষখালি নদীর চর এলাকাজুড়ে ২০ জন কৃষক মিলে ১শ’ ২০ বিঘা জমিতে তরমুজের চাষ করা হয়।

এবছর আদৌ বৃষ্টি না হওয়ায় ফলন কিছুটা কম হয়েছে। তারপরেও সেচ পাম্মের দ্বারা পানির ব্যবস্থা করা হয়েছে। এবছর প্রতি বিঘা জমিতে শ্রমিক, ঔষধ ও সেচ খরচসহ প্রায় ৮০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। প্রতি বিঘা জমিতে যে ফলন হয়েছে তাতে ১লক্ষ ৮০ হাজার থেকে ২লক্ষাধিক টাকার তরমুজ বিক্রি করা যাবে বলে তারা আশা করছেন।

তরমুজ চাষি নুরুল হক আরো জানান, তরমুজ বিক্রির সময় হওয়ায় রাজাপুর সদরের হাট বাজারের ক্ষুদ্র ব্যবসাযীদের সবাইকে খেত থেকে তরমুজ কিনে নিতে বললেও তারা তরমুজ কিনতে ক্ষেতে যায়নি। তারা কৃষকদের জিম্মি করে খুব সস্তায় তরমুজ কেনার আশায় বসে ছিলেন। কিন্ত যোগাযোগ ব্যবস্থা ভালো হওয়ায় কয়েকজন কৃষক মিলে গাড়ি ভাড়াকরে তরমুজ ঢাকায় নিয়ে বিক্রি করছেন। ঢাকায় প্রতি কেজি তরমুজ ৪০ টাকা দরে পাইকারি বিক্রি করছেন। প্রতিটি তরমুজ ৪ থেকে ৮ কেজি ওজন রয়েছে। কোন কোন তরমুজে এর চেয়ে বেশি ওজনও হচ্ছে। এতে কৃষকরা দামও ভালো পাচ্ছেন। এলাকার ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা ভালো দাম না দিলে কৃষকরা এলাকায় তরমুজ বিক্রি করবেন না বলে তিনি জানান।

এবিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোসা. শাহিদা শারমিন আফরোজ বলেন, আবহাওয়া ভাল থাকলে এ বছর উপজেলায় মোট ৩৫ হেক্টর জমিতে ১ হাজার থেকে ১১শ, ৫০ টন তরমুজ উৎপাদিত হবে।

এই সংবাদটি শেয়ার করুনঃ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




raytahost-demo
© All rights reserved © 2019
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Jp Host BD