অনিকেত মৃণালকান্তি
আজ খুব বেশি বন্ধু নেই,যারা অসময়ে এসে দরজায় করাঘাত করে ডাকবে বারবার।
এরপরেও
আমরা কয়েকজন
কৃষ্ণচূড়া ফুলরঙা আবেগ নিয়ে ভালো দিন নিয়ে আসার জন্য চাষবাস শুরু করেছি,এখন,ক্রমশ রঙে ফুটে উঠেছে আমাদের যৌথ খামার।
মাস্টারদার সমসাময়িক পিতামহ খাগের কলমে লিখে গেছেন,জীবিকাচাতুর্যের দিনগুলিই মানুষকে শুদ্ধতর বানাবে।আঙুলে সূচ ফোটালেও ভূমিকে বাড়ি,জমিকে ধানক্ষেত বানানোর স্বপ্ন লুটেরা লুটে নিতে পারবে না কখনো…
শস্যের শপথ,মৌসুমীবায়ুর আমাদের দক্ষিণদেশে ধান ওয়ানির মতো ধর্মীয় জুয়াচোরদের উড়িয়ে দেবো,আজ হয়তো না,কিন্তু সেটা পড়শুও নয়,নিশ্চই আগামীকাল।
এখন,আমাদের শিশুদের নিশ্চিন্ত ঘুম আর ইস্কুলের খাতার পাশে বসে মায়েরা উঠোন সভা প্রত্যাগত স্বামীর জন্য বানিয়ে রাখছেন রাতের খাবার।
এসব পবিত্র ও মায়াময় দৃশ্যগুলির ছিন্নভিন্ন
পাতাগুলি জড়ো করে লাল ঘুড়ি ও মাঞ্জা তৈরি করছি।আসন্ন উৎসবে আমাদের কিশোর ভাই বালিকা বোন এদের স্পর্ধিত ওড়াউড়ি দেখবে।
অনিবার্য যুদ্ধ আমাদের নিরুপায় শিশুদের জন্যই লড়তে হবে জেনেই মোটরসাইকেল ডায়েরি,রবীন্দ্রনাথের ভারতবর্ষ কবিতা, নদীজপমালা প্রান্তরের স্বপ্ন আমি লুকিয়ে রেখে গেছি অন্ধকার ঘনিয়ে উঠার একটু পরেই।
আসন্ন যুদ্ধাবসানে উৎসবে আমরা আবার প্রচুর লাল ঘুড়ি ওড়াবো…
পাখিসব করে রব,রাতি পোহাইবে…
অসাধারণ
বেশ