হাসনাহেনা রানু
অভিমানী মেয়ে অরিত্রি নীলা, নীল বেদনা নীড়ে অভিমানের আঁচল সরিয়ে
ভালবাসার তিলক চিহ্ন এঁকে দাও এ চাঁদ মুখে,
হৃদয়ের অলক্ষ্যে ভাললাগা অনুভূতিতে প্রেমের প্রদীপ শিখা জ্বালিয়ে দাও — আলতো হাতে ;
তুমি নীল আকাশ শাড়ি পরে সন্ধ্যার নরম পালকে নিঃশব্দে ঘুমাও কেমন ,
পূর্ণিমা রাতের জ্যোৎস্না তোমার খোলা বুকে আছড়ে পড়ছে —
টুপটাপ শিশির ঝরছে।
শাড়ির নীল আকাশ আঁচল খসে গেছে কবে ;
আমি মোমের আলোয় দেখেছি তোমাকে।
তুমি কোন মেয়ে নও
অপ্রকাশিত এক কবিতার অরাত্রি প্রেম ,
নক্ষত্রের নীল ফুলে ফুটেছ তুমি এক প্রহরে
রাতের আকাশ জুড়ে কখনো তুমি এই মেঘ
এই বৃষ্টি :
তুমি নীল নক্ষত্র মেয়ে দিরাত্রি —
কবিতা তোমার কথা বলে,
তোমার আদ্যপান্ত ঠাসা কবিতার অক্ষরে ।
তোমার ঠোঁটের আভায়
চোখের পাতায়,
চুলের খোঁপায়
মুখের কমনীয় গাঢ় সবুজ আভা তুলতুলে নরম ত্বকে দূর্বা ঘাসে রৌদ্র শিশিরের আলো ছায়ায় কবিতার শব্দরা কেমন কানামাছি লুকোচুরি খেলে ,
এক জীবনের সবুজ অরণ্যে তুমি গুচ্ছ গুচ্ছ শত রং গোলাপ হয়ে ফুটবে ।
Leave a Reply