সোমবার, ১৪ Jul ২০২৫, ০২:৩০ অপরাহ্ন

শিরোনাম :
কসবায় রাউৎহাট-হাজীপুর সংযুক্ত সড়ক বেহাল: দুর্ভোগে পাঁচ হাজার মানুষ কসবায় স্ত্রীকে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা, স্ত্রীর অবস্থা আশংকাজনক কসবায় ফলদ বনজ ও ওষধি গাছের চারা বিতরণ একটি চাকরি বড্ড জরুরি কসবায় ৩৫ জন মৎস্য খামারি ও ২৩০০ কৃষক পেলেন কৃষি প্রণোদনা ৫ আগষ্ট ছাত্র-জনতা মানুষের অধিকার ফিরিয়ে দিযেছে- আতাউর রহমান সরকার বিশ্ববাঙালি সংসদের পর্যটন বিষয়ক আলোচনা ও সম্মাননা আয়োজন কক্সবাজারে ।। কসবায় ‘জুলাই যোদ্ধা’দের মাঝে স্বাস্থ্য কার্ড বিতরণ তরুণ প্রজন্ম ৫৪ বছরের শাসনামল আবার ফিরে আসুক সেটা চায়না -আতাউর কসবা উপজেলা সাংবাদিক ফোরাম (KUSF) এর ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
আইনমন্ত্রীর সহায়তায় বিক্রি করা নবজাতককে ফিরে পেলেন মা

আইনমন্ত্রীর সহায়তায় বিক্রি করা নবজাতককে ফিরে পেলেন মা

ফাইল ছবি

নিডস নিউজ ডেক্সঃ

নিজস্ব প্রতিবেদক,‘গাইবান্ধায় এক মা মেডিকেল বিল পরিশোধের জন্য ১৬ হাজার টাকায় তার সন্তানকে বিক্রি করেছেন’ ১৯ সেপ্টেম্বর শনিবার একটি ইংরেজি দৈনিকে এনিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। প্রতিবেদনটি আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হকের গোচরীভূত হলে তাৎক্ষণিক তিনি গাইবান্ধার জেলা প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করেন এবং টাকা ফেরত দিয়ে নবজাতককে তার মায়ের কোলে ফিরিয়ে দেয়ার অনুরোধ জানান।

আইনমন্ত্রীর অনুরোধে গতকালই গাইবান্ধা জেলা প্রশাসন নবজাতককে জেলার সাদুল্যাপুর উপজেলা থেকে উদ্ধার করে মা আঞ্জুলা বেগমের কোলে ফেরত দেন। সেই সঙ্গে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে আঞ্জুলা বেগমকে ২০ কেজি চাল, দুই কেজি ডাল, দুই লিটার সয়াবিন তেল, একটি শাড়ি, একটি লুঙ্গি এবং নগদ দুই হাজার টাকা সহায়তা দেন।

এদিকে ক্লিনিকের বিল পরিশোধের জন্য সন্তান বিক্রি করে যে টাকা গ্রহণ করেছিল তা ফেরত দেয়ার জন্য ২০ সেপ্টেম্বর আইনমন্ত্রীর ব্যক্তিগত তহবিল থেকে গাইবান্ধা জেলা প্রশাসনকে ওই ১৬ হাজার টাকা পাঠানো হয়।

রোববার আঞ্জুলা বেগমের বোনের ছেলে ছানারুল ইসলাম জানান, আঞ্জুলা বেগমের স্বামী শাহজাহান মিয়া ছোট বেলায় গাইবান্ধার সদর উপজেলার সোলাগাড়ী গ্রামে আসেন এবং সেখানেই বসবাস করতে থাকেন। এরপর একই গ্রামের আঞ্জুলা বেগমকে বিয়ে করেন। ইতোপূর্বে তাদের ২ ছেলে ও ১ মেয়ে সন্তান হয়। তাদের নিজস্ব কোন জমি ও বাড়ি নেই। শাহজাহান মিয়া অন্যের বাড়িতে কাজ করেন। তিনি স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচ জনের পরিবার নিয়ে খুব অভাব অনটনে থাকেন।

গাইবান্ধার যমুনা ক্লিনিকের মালিক ফরিদুল হক সোহেল জানান, গত ১৫ সেপ্টেম্বর রাত সোয়া ১২টার দিকে চতুর্থ সন্তান জন্মদানের জন্য আঞ্জুলা বেগম তার ক্লিনিকে ভর্তি হন। পরে রাত ১টার দিকে তিনি একটি পুত্র সন্তান জন্ম দেন।

এই সংবাদটি শেয়ার করুনঃ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




raytahost-demo
© All rights reserved © 2019
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Jp Host BD