বুধবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:৫০ অপরাহ্ন

শিরোনাম :
কসবায় সবুজ সংঘের শিক্ষাবৃত্তি ও মানবিক সহায়তা প্রদান বাংলাদেশের জনগণ কারও দাদাগিরি একদম পছন্দ করে না: গোলাম পরওয়ার ভারতের গণমাধ্যমগুলো যে ভূমিকা নিয়েছে তা দুদেশের মধ্যে স্বাভাবিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠায় সহায়ক নয় -পররাষ্ট্র উপদেষ্টা কসবা প্রেসক্লাব কার্যালয়ের জানালার গ্রীল ভেঙে দিয়েছে দুবৃত্তরা, প্রকৃত রহস্য উদঘাটনের দাবি সাংবাদিকদের ইমাম প্রি-ক্যাডেট স্কুলের ১৪০ শিক্ষার্থীর পবিত্র কুরআন সবক গ্রহণ কসবায় জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে আহত ও শহিদদের স্মরণে স্মরণসভা খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত-ড. ইউনূস আজ আল্লামা গোলাম সারোয়ার সাঈদী (র) এর ৫ম ওফাত দিবস কসবায় ১০ হাজার ৬শ ৫০জন প্রান্তিক কৃষকের মাঝে বীজ ও সার বিতরণ শিশু মুনতাহার মরদেহ মিলল পুকুরে
কসবায় ১৭৬ জন মুক্তিযোদ্ধার বিরুদ্ধে যাচাই-বাছাই কার্যক্রম শুরু

কসবায় ১৭৬ জন মুক্তিযোদ্ধার বিরুদ্ধে যাচাই-বাছাই কার্যক্রম শুরু

অলিউল্লাহ সরকার অতুল।।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার ১৭৬জন মুক্তিযোদ্ধা প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা কিনা যাচাই- বাছাই কার্যক্রম শুরু হয়েছে। ৩০ জানুয়ারি শনিবার সকালে আনুষ্ঠানিক ভাবে এ যাচাই-বাছাই কার্যক্রম উদ্বোধন করেন কসবা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. রাশেদুল কাউছার ভূইয়া। কসবা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাসুদ উল আলমের সভাপতিত্বে এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন কসবা উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মো. মনির হোসেন, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা যাচাই-বাছাই কমিটির সভাপতি ও খাড়েরা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. কবির আহাম্মদ খান, জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের সদস্য মো. শোয়েব রানা, যাচাই-বাছাই কমিটির সদস্য মো. আবুল বাশার মোল্লা। উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, যে সকল মুক্তিযোদ্ধাদের ২০০৫ সনে শুধুমাত্র গেজেট রযেছে। কিন্তু অন্য কোন সনদ নেই এবং জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের অনুমোদন নেই তাদের তালিকা তৈরী করেছে মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয়। এ হিসাবে কসবা উপজেলায় ১৭৬জন এ ধরনের মুক্তিযোদ্ধা রয়েছে। তাদেরকে সঠিক কাগজপত্র ও তিনজন সনাক্তকারী মুক্তিযোদ্ধাসহ যাচাই- বাছাই কমিটির কাছে হাজির হওয়ার জন্য বলা হয়েছে। অভিযুক্ত মুক্তিযুদ্ধা যারা মারা গেছেন তাদের ওয়ারিশদের হাজির হতে বলা হয়েছে। আগামী ৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে এ কার্যক্রম। কসবা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও যাচাই- বাছাই কমিটির সদস্য সচিব মাসুদ উল আলম বলেন, ২০০৫ সনে শুধুমাত্র গেজেট দিয়ে মুক্তিযোদ্ধা হয়েছেন বা জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কমিটির (জামুকা) অনুমোদন নেই এ ধরনের তালিকা তৈরী করে মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয় কসবা উপজেলার ১৭৬জন মুক্তিযোদ্ধাকে যাচাই-বাছাই করার জন্য তালিকা পাঠানো হয়েছে। এ যাচাই-বাছাই কার্যক্রম চলবে আগামী ৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।

এই সংবাদটি শেয়ার করুনঃ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




raytahost-demo
© All rights reserved © 2019
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Jp Host BD