সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫, ১২:০১ অপরাহ্ন

শিরোনাম :
সব্যসাচী লেখক, বিজ্ঞান কবি হাসনাইন সাজ্জাদী: সিলেট থেকে বিশ্ব সাহিত্যে কসবায় বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মুশফিকুর রহমানের পক্ষে নেতাকর্মীদের গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরন ৭ই নভেম্বর: সিপাহি-জনতার অভ্যুত্থান এখন কবি আল মাহমুদের সময় দৈনিক ঐশী বাংলা’র জাতীয় সাহিত্য সম্মেলন ১৭ জানুয়ারি-‘২৬ ঢাকার বিশ্ব সাহিত্যকেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার রিদিতা ইসলাম শ্রেয়া পুরস্কৃত কন্ঠের মুগ্ধতায় ও উপস্থাপনার নান্দনিকতায় আলোচিত এক নাম মাসুদ রানা বিশ্ববাঙালি সংসদ বাংলাদেশএর অভিষেক অনুষ্ঠিত বিশ্ববাঙালি সংসদের নবনির্বাচিত কমিটির অভিষেক ও সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা ২৭ সেপ্টেম্বর কসবায় চকচন্দ্রপুর ইসলামিয়া হাফিজিয়া মাদরাসায় হিফজুল কোরআন বিভাগের ৪ ছাত্রের শেষ ছবক প্রদান
চীনা ভ্যাকসিন উন্নয়নশীল দেশগুলোর ক্রয়ক্ষমতার মধ্যেই থাকবে‍‍

চীনা ভ্যাকসিন উন্নয়নশীল দেশগুলোর ক্রয়ক্ষমতার মধ্যেই থাকবে‍‍

নিউজ ডেস্কঃ
চীনের পক্ষ থেকে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে, তাদের তৈরি করোনাভাইরাসের টিকা উন্নয়নশীল দেশগুলোর ক্রয়ক্ষমতার মধ্যেই থাকবে। তবে কবে নাগাদ উন্নয়নশীল দেশগুলো সেই টিকা পাচ্ছে, সে বিষয়ে স্পষ্ট কিছু জানানো হয়নি। মার্কিন বার্তা সংস্থা এপির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

এদিকে যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান বলছে, চীনের বিভিন্ন প্রদেশে নিজেদের তৈরি করোনার টিকা পরীক্ষামূলক প্রয়োগের নির্দেশ দেয়া হচ্ছে। যদিও এ টিকার কার্যকর হবে কি না- তা নিয়ে দেশটির স্বাস্থ্যকর্মীরাই এখনও অন্ধকারে রয়েছে।

এপির প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইতিমধ্যে দেশটি করোনার ৫টি টিকা নিয়ে কাজ করছে । এর মধ্যে চারটির পরীক্ষা চলছে রাশিয়া, মিশর, মেক্সিকোসহ ডজনখানেক দেশে, যা তৃতীয় ও শেষ পর্যায়ের ট্রায়েলে রয়েছে।

চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রী জাতিসংঘকে জানিয়েছেন, তাদের প্রতিষ্ঠানগুলো টিকা উৎপাদনের চূড়ান্ত পর্যায়ের পরীক্ষার গতি কয়েক গুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। তবে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চীনা টিকা সফলতা পেলেও তা উন্নয়নশীল দেশগুলোতে ব্যবহারের অনুমোদন প্রক্রিয়া বেশ জটিল হতে পারে।

জানা গেছে, নভেম্বরে চীনের সিনোফার্মের টিকা ব্যবহারের জন্য চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য সরকারের কাছে আবেদন করা হয়েছে। অনুমোদনের পর পরই এটি বাজারে ছাড়ার কথা জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। এ ছাড়া অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের টিকা স্বাস্থ্যকর্মী ও উচ্চ ঝুঁকিতে থাকা ব্যক্তিদের শরীরে জরুরিভিত্তিতে প্রয়োগের অনুমোদন দেয়া হয়েছে।

অবশ্য দেশটির ১৪০ কোটির বেশি মানুষের কাছে করোনার টিকা কীভাবে পৌঁছানো হবে, তার কোনো পরিকল্পনা এখনও জানায়নি সরকার।

এই সংবাদটি শেয়ার করুনঃ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




raytahost-demo
© All rights reserved © 2019
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Jp Host BD