খালেদ খুররম পারভেজ ময়মনসিংহ ঃ
আজ শনিবার বেলা ১২ টায় ময়মনসিংহ প্রেসক্লাবে ময়মনসিংহ জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ইউসুফ খান পাঠান অভিযোগের প্রতিবাদে পাল্টা সংবাদ সন্মেলনে বলেন তার বিরুদ্ধে পরিষদের ১৭ জন সদস্য গত দুদিন অাগে যে অভিযোগ করেছেন তা মিথ্যা। সংবাদ সন্মেলনে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বলেন জেলা পরিষদের প্রায় ৬শ প্রকল্প অাছে। অামি চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিলাম কোন দূর্নীতি হয়নি। আমার বিরুদ্ধে দুর্নীতি কেউ তা প্রমান করতে পারবে না।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী অামাকে মনোনয়ন দিয়েছে অামি সবচেয়ে বেশী ভোটে নির্বাচিত হয়েছি।এটা দেখে এরপর থেকেই অামার বিরুদ্ধে একটি চক্র নানা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে।
জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ইউসুফ খান পাঠান বলেন, একটি মহল পাটগুদাম মন্দির ভাঙ্গা নিয়ে এ
নোংরা রাজনীতি করছে। ঐ মন্দিরে অামি ২লাখ টাকা বরাদ্দ দিয়েছি।
একটি প্রকল্পে বারবার অর্থ বরাদ্দ নিয়ে বিরোধীদের প্রশ্নের উত্তরে বলেন, জেলা পরিষদের ডাকবাংলা ৪২শতাংশ জায়গার উপর নির্মিত। দীর্ঘদিনের ডাকবাংলা নির্মানে ৪৫কোটি প্রয়োজন। অামার অাগের চেয়ারম্যান এড জহিরুল হক খোকা ৩০কোটি টাকা রেখেছেন। অামার অামলে ১২ কোটি টাকা বরাদ্ধ রাখা হয়েছে। এখানে সচ্ছতার কোন অভাব নেই।
মুজিব বর্ষের জন্য মেম্বারদের একটি প্রকল্প তৈরীর জন্য বলি। উনারা ৭কোটি টাকার প্রকল্প গ্রহন করে। কেক কাটা অনুষ্ঠানের জন্য ২লাখ টাকা করে প্রতিজন চায়।তাদের ১লাখ টাকা করে বরাদ্দ দেয়া হয়।
১৫ ইঅাগষ্ট উপলক্ষে জেলা পরিষদ অনুশ্ঠান করেছে। স্বজন প্রীতির অভিযোগকে মিথ্যা বলে অভিহিত করেন। এখানে লটারির মাধ্যমে টেন্ডারের কাজ বন্টন হয়। অন্য কোন গোপনের কোন কিছু নেই। তারাকান্দায় একটি দুতলা মার্কেট নির্মান করে ২৫ লক্ষ টাকা সাশ্রয় করে জেলা পরিষদের ফান্ডে জমা করেছি।
তিনি বলেন,অাজ অামি সন্তুষ্ট। সংবাদ সন্মলেন উপলক্ষে অামি সাড়ে তিন বছরের উন্নয়ন তুলে ধরতে পেরেছি। অামার জীবনে এটা শ্রেষ্ঠ সময় বলে উল্লেখ করেন।
Leave a Reply