সাবরিন জেরিন
মাদারীপুর
নোবেল করোনা ভাইরাস সংক্রমণের কারনে বাংলাদেশে এই মহামারির প্রভাব পড়ে বেশি। আর সেসময় সরকারের নির্দেশে যখন সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যাই। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ হওয়ার সাথে সাথে ছাত্র ছাত্রীরা শিক্ষা থেকে বিমুখ হয়ে পড়ছে।
আর অন্যদিকে, ছাত্রছাত্রীদের লেখাপড়া থমকে দাড়ায় করোনার প্রভাবে। তার মধ্যে বেশিরভাগ ছাত্রছাত্রী চাকরি প্রত্যাশী।
করোনার এই পরিস্থিতির মাঝে যখন শিক্ষা থেকে বিমুখ হয়ে পড়ছে সেসময় সুমন হায়দার নামে একজন ব্যাতিক্রমধর্মী শিক্ষকের ছোঁয়া পেলো শিক্ষা বণ্ঞিত শতাধিক স্কুল ছাত্রছাত্রীরা।
তথ্য সূত্রে জানা যায়, তিনি একজন সিনিয়র ইংরেজি লেকচার, বি.সি.এস কনফিডেন্স (লায়ন তাসলিমা গিয়াস পরিচালিত) যিনি মহামারী পরিস্থিতির মাঝেও বেকারত্ব ছাত্রছাত্রীদের পাশে দাড়িয়েছেন। যার কারনে আবারো ফিরে পেলো একঝাঁক ছাত্র ছাত্রী শিক্ষার আলো।
এই সময় সুমন হায়দার বলেন, নোবেল করোনা ভাইরাস সংক্রমণের কারনে যেভাবে ছাত্রছাত্রীরা শিক্ষা থেকে বিমুখ হয়ে পড়ছে, এভাবে যদি তারা বিমুখ হয়ে পড়ে তাহলে একসময় শিক্ষার আলো নিভে যেতে পারে। ছিটকে পড়বে শতশত ছাত্র ছাত্রী। তাদের এই নিভে যাওয়া আলোকে আলোকিত করতে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
এই বিষয়ে শিক্ষাবিদ নাজমুল করিম জানান, সুমন হায়দারের এই মহৎপ্রাণ যেন আবারো শিক্ষা দিয়ে গেলো বইয়ের পাতায় শিক্ষা থাকে না, শিক্ষা থাকে জীবনের পাতায়। সুমন হায়দারের এই মহৎপ্রাণ শিক্ষা আলোকিত করবে শতভাগ ছাত্র ছাত্রীদের জীবন।
Leave a Reply