বুধবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:১২ অপরাহ্ন

শিরোনাম :
কসবায় সবুজ সংঘের শিক্ষাবৃত্তি ও মানবিক সহায়তা প্রদান বাংলাদেশের জনগণ কারও দাদাগিরি একদম পছন্দ করে না: গোলাম পরওয়ার ভারতের গণমাধ্যমগুলো যে ভূমিকা নিয়েছে তা দুদেশের মধ্যে স্বাভাবিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠায় সহায়ক নয় -পররাষ্ট্র উপদেষ্টা কসবা প্রেসক্লাব কার্যালয়ের জানালার গ্রীল ভেঙে দিয়েছে দুবৃত্তরা, প্রকৃত রহস্য উদঘাটনের দাবি সাংবাদিকদের ইমাম প্রি-ক্যাডেট স্কুলের ১৪০ শিক্ষার্থীর পবিত্র কুরআন সবক গ্রহণ কসবায় জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে আহত ও শহিদদের স্মরণে স্মরণসভা খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত-ড. ইউনূস আজ আল্লামা গোলাম সারোয়ার সাঈদী (র) এর ৫ম ওফাত দিবস কসবায় ১০ হাজার ৬শ ৫০জন প্রান্তিক কৃষকের মাঝে বীজ ও সার বিতরণ শিশু মুনতাহার মরদেহ মিলল পুকুরে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদক মামলায় মা-ছেলেকে ১০ বছর কারাদণ্ডদ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদক মামলায় মা-ছেলেকে ১০ বছর কারাদণ্ডদ

বিশেষ প্রতিনিধি।।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুরের মরিচাকান্দি থেকে ৪০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধারের মামলায় মা-ছেলেকে ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। পাশাপাশি তাদের দুই জনকেই পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা দেয়া হয়েছে। এছাড়া জরিমানা অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

বুধবার (১০ ফেব্রুয়ারি) বেলা সাড়ে ১১টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার অতিরিক্ত দায়রা জজ ১ম আদালতের হাকিম সাবেরা সুলতানা খানম এই রায় দেন।

মামলায় দণ্ড প্রাপ্তরা হলেন- জেলার বাঞ্ছারামপুরের মরিচাকান্দির কালা মিয়ার স্ত্রী ঝরনা বেগম (৫৪) ও তার ছেলে সুমন (২৮)। রায় প্রদান কালে ঝরনা বেগম পলাতক ছিলেন।

আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০১৭ সালের ৮ নভেম্বর জেলার বাঞ্ছারামপুরের মরিচাকান্দিতে র‍্যাব-১৪ ভৈরব ক্যাম্পের সদস্যরা অভিযান চালিয়ে ৪০ হাজার ৫০০ পিস ইয়াবাসহ ঝরনা বেগম ও তার ছেলে সুমনকে আটক করা হয়।

পরে তাদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে আরেক অভিযানে মাদক পরিবহনের কাজে ব্যবহৃত দুইটি স্পিডবোট আটক করা হয়। এসময় পলাতক ফরিদ মিয়া ও সবুজ মিয়া নামের দুই জনসহ মা-ছেলের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করা হয়। উক্ত মামলায় সবুজ মিয়ার সংশ্লিষ্টতা না পাওয়ায় তাকে বাদ দিয়ে তিন আসামিকে অভিযুক্ত করে চার্জশিট দেয়া হয়।

এরই মাঝে ঝরনা বেগম ও তার ছেলে সুমন জামিনে বের হন। বুধবার রায় প্রদানকালে ছেলে সুমন মিয়া উপস্থিত হলেও মা ঝরনা বেগম পলাতক ছিলেন।

পলাতক ঝরনা বেগম যেদিন গ্রেফতার বা আত্মসমর্পণ করবেন, সেদিন থেকে তার সাজা কর্যকর শুরু হবে। অপর আসামি ফরিদ মিয়ার সংশ্লিষ্টতা না পাওয়ায় তাকে বেকসুর খালাস দেন আদালত।

এ মামলার রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী (এপিপি) অ্যাডভোকেট শরীফ হোসেন বলেন, রাষ্ট্রপক্ষ মনে করে এ রায়ে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বিজ্ঞ বিচারক সঠিক ও যৌক্তিক রায় দিয়েছেন।

এই সংবাদটি শেয়ার করুনঃ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




raytahost-demo
© All rights reserved © 2019
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Jp Host BD