সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৫:৩২ অপরাহ্ন

শিরোনাম :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ (কসবা-আখাউড়া) আসনে আইন মন্ত্রী আনিসুল হক বে-সরকারি ভাবে নির্বাচিত কসবায় ভোট দিয়ে বাড়ি ফেরার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১ আহত-৪ কসবায় এলজিইডি’র শ্রেষ্ঠ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান আগরতলায় স্রোত আয়োজিত লোকসংস্কৃতি উৎসব কসবা প্রেসক্লাব সভাপতি’র উপর হামলার প্রতিবাদে মানবন্ধন ও প্রতিবাদ সভা কসবায় চকচন্দ্রপুর হাফেজিয়া মাদ্রাসার বার্ষিক ফলাফল ঘোষণা, পুরস্কার বিতরণ ও ছবক প্রদান শ্রী অরবিন্দ কলেজের প্রথম নবীনবরণ অনুষ্ঠান আজ বছরের দীর্ঘতম রাত, আকাশে থাকবে চাঁদ বিএনপি-জামাত বিদেশীদের সাথে আঁতাত করেছে-কসবায় আইনমন্ত্রী আনিসুল হক ১৩ দিনের জন্য ভোটের মাঠে নামছে সশস্ত্র বাহিনী
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অগ্নিকাণ্ডে নিহত বেড়ে ১১

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অগ্নিকাণ্ডে নিহত বেড়ে ১১

ছবি: সংগৃহীত
নিউজ ডেস্কঃ
আগুনে বিধ্বস্ত জেলার উখিয়ার বালুখালী রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে আরও ৪ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১১ জনে। এদিকে, আগুন নিভে যাওয়ার পর বেরিয়ে আসছে ক্ষয়ক্ষতির চিত্র।

আগুন কেড়ে নিয়েছে সবকিছু; মাথা গোজার ঠাঁই, খাদ্য ও পানি নিয়ে চরম দুর্ভোগে রোহিঙ্গারা। পরিস্থিতি সামাল দিতে কাজ করছে প্রশাসন।

কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ভয়াবহ আগুনের তাণ্ডবের পর নতুন করে ঘর বাধার স্বপ্ন দেখছেন ক্ষতিগ্রস্ত রোহিঙ্গারা। নিজের বসতঘরের ভিটেমাটিতে নতুন করে আশ্রয় নেয়ার চেষ্টা করছেন তারা।

ধ্বংসস্তূপ সরিয়ে অবুঝ শিশু নিয়ে খোলা আকাশের নিচে আশ্রয় নিয়েছেন বাবা-মা। বাঁশ ও ত্রিপল দিয়ে নতুন করে মাথা গোঁজার ঠাঁই তৈরির চেষ্টা করছেন অনেকে। তবে এই সহায়তা কেউ পাচ্ছেন আবার কেউ পাচ্ছেন না। রয়েছে খাদ্য ও পানির সংকটও।

ক্ষতিগ্রস্ত রোহিঙ্গারা বলেন, আগুন লাগার পর আসতে আসতে দেখি সব শেষ। ছাদ পুড়ে গেছে। ত্রিপল দিয়ে আছি। আপাতত কোনোভাবে থাকার ব্যবস্থা করেছি। শুধু পানি খেয়ে আছি।

অগ্নিকাণ্ডের পর নিখোঁজ রয়েছে বেশ কয়েকজন রোহিঙ্গা শিশু। তাদের সন্ধানে কাজ করছে এনজিও সংস্থা।

এ প্রসঙ্গে ব্র্যাকের শিশু সুরক্ষা কর্মকর্তা অভি দেবনাথ বলেন, ১৫৫ জনের মতো শিশু হারিয়ে গেছে।

ক্ষতিগ্রস্ত রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করেছেন চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি ও ক্যাম্পে দায়িত্বে থাকা এপিবিএন’র কর্মকর্তারা।

কক্সবাজার ১৪ এপিবিএনের অধিনায়ক মোহাম্মদ আতিকুল ইসলাম বলেন, তাদের আপাতত থাকা ও খাওয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। পর্যায়ক্রমে স্থায়ী থাকার ব্যবস্থাও করা হবে।

আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে রোহিঙ্গাদের ১০ হাজার পরিবার। একই সঙ্গে পুড়ে গেছে স্থানীয়দের ৬ শতাধিক ঘর ও দোকানপাট।

এই সংবাদটি শেয়ার করুনঃ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




raytahost-demo
© All rights reserved © 2019
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Jp Host BD