কলকাতা প্রতিনিধি
রাজশ্রী বন্দ্যোপাধ্যায়
একেই বলে মধুরেণ সমাপয়েৎ। তৃণমূলের জন্য বছরের শেষ মাসের পয়লা দিনটা আক্ষরিক অর্থে তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে থাকল। শুভেন্দু-অভিষেকের দুই ঘণ্টার হাই ভোল্টেজ মিটিংয়ে দীর্ঘদিন জমে থাকা বরফ গলে গেল।
একেই বলে মধুরেণ সমাপয়েৎ। তৃণমূলের জন্য বছরের শেষ মাসের পয়লা দিনটা আক্ষরিক অর্থে তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে থাকল। শুভেন্দু-অভিষেকের দুই ঘণ্টার হাই ভোল্টেজ মিটিংয়ে দীর্ঘদিন জমে থাকা বরফ গলে গেল।
সূত্রের খবর, স্বয়ং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এদিন শুভেন্দু অধিকারীর সঙ্গে এই বৈঠকে কথা বলেন। কথা হয় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ফোন থেকে। এক সঙ্গে কাজ করার বার্তা দেন মমতা, একই সঙ্গে মেদিনীপুর টাউনে আসন্ন কর্মসূচিতে তাঁর সঙ্গে মঞ্চে থাকতেও বলেন শুভেন্দুকে। উত্তর কলকাতার এক বাড়িতে দু ঘণ্টা ধরে চলা এই বৈঠক দিনের শেষে শাসক শিবিরকে ফিরিয়ে দিচ্ছে তার পুরনো ঘোড়া। বৈঠক শেষে সৌগত রায় নিজে সংবাদমাধ্যমকে বলেন, সব সমস্যা মিটে গিয়েছে।
কিন্তু প্রশ্ন অন্যত্র। গত শুক্রবার মন্ত্রিত্ব ছেড়েছেন শুভেন্দু। কিন্তু দল ছাড়েননি। বলা চলে, নির্দিষ্ট কিছু শর্তে দলের সঙ্গে দূরত্ব বেড়েছিল তাঁর। শুভেন্দু সেই শর্তাশর্ত রফা না করে নীরব ভাবেই যদি দলের হয়ে ফের কাজ করবেন তবে এতদিনের অনড় অবস্থান কেন?
সূত্র মারফত খবর, এই বৈঠকে সৌগত রায়, সুদীপ্ত বন্দ্যোপাধ্যায়, ভোটকুশলী প্রশান্ত কিশোরের নেতৃত্বে কথা হযেছে খোলা মনে। শুভেন্দুর তরফে কোনও বার্তা না মিললেও, একটি সূত্র বলছে যে পাঁচ জেলায় তিনি কাজ করতেন সেখানে কারও হস্তক্ষেপ ছাড়াই কাজ করতে চান তিনি, সেকথা বৈঠকে জানিয়েও দিয়েছেন তিনি।
দল কি শুভেন্দুর বার্তা মনে নেবে? রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা বলছেন, শুভেন্দু অধিকারীকে সম্পদ মনে করে তৃণমূল, অথীতে নরমে-গরমে কথাচালাচালি হলেও কখনও তাঁকে দলচ্যুত করার কথা বলা হয়নি। মূলত যুবসমাজে তাঁর মান্যতা, সাংগঠনিক শক্তিকে অত্যন্ত গুরুত্ব দেয় তৃণমূল। কাজেই তাঁর ইঞ্জিন চালু রাখতেই মধ্যস্থতা, এক্ষেত্রে রফা না হওযার কোনও কারণই দেখছেন না তাঁরা।
প্রসঙ্গত নিজের অবস্থান এখনও স্পষ্ট করেননি শুভেন্দু। আজ তিনি নিজে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে পারেন। ভবিষ্যতে তাঁকে কোন ভূমিকায় পাওয়া যাবে , মন্ত্রীত্ব ফিরে পাবেন কিনা, সেসব নির্ভর করছে, তিনি কী চাইছেন এবং সর্বপোরি তৃণমূল সু্প্রিমোর সিদ্ধান্তের উপর।
সূত্রের খবর, স্বয়ং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এদিন শুভেন্দু অধিকারীর সঙ্গে এই বৈঠকে কথা বলেন। কথা হয় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ফোন থেকে। এক সঙ্গে কাজ করার বার্তা দেন মমতা, একই সঙ্গে মেদিনীপুর টাউনে আসন্ন কর্মসূচিতে তাঁর সঙ্গে মঞ্চে থাকতেও বলেন শুভেন্দুকে। উত্তর কলকাতার এক বাড়িতে দু ঘণ্টা ধরে চলা এই বৈঠক দিনের শেষে শাসক শিবিরকে ফিরিয়ে দিচ্ছে তার পুরনো ঘোড়া। বৈঠক শেষে সৌগত রায় নিজে সংবাদমাধ্যমকে বলেন, সব সমস্যা মিটে গিয়েছে।
কিন্তু প্রশ্ন অন্যত্র। গত শুক্রবার মন্ত্রিত্ব ছেড়েছেন শুভেন্দু। কিন্তু দল ছাড়েননি। বলা চলে, নির্দিষ্ট কিছু শর্তে দলের সঙ্গে দূরত্ব বেড়েছিল তাঁর। শুভেন্দু সেই শর্তাশর্ত রফা না করে নীরব ভাবেই যদি দলের হয়ে ফের কাজ করবেন তবে এতদিনের অনড় অবস্থান কেন?
সূত্র মারফত খবর, এই বৈঠকে সৌগত রায়, সুদীপ্ত বন্দ্যোপাধ্যায়, ভোটকুশলী প্রশান্ত কিশোরের নেতৃত্বে কথা হযেছে খোলা মনে। শুভেন্দুর তরফে কোনও বার্তা না মিললেও, একটি সূত্র বলছে যে পাঁচ জেলায় তিনি কাজ করতেন সেখানে কারও হস্তক্ষেপ ছাড়াই কাজ করতে চান তিনি, সেকথা বৈঠকে জানিয়েও দিয়েছেন তিনি।
দল কি শুভেন্দুর বার্তা মনে নেবে? রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা বলছেন, শুভেন্দু অধিকারীকে সম্পদ মনে করে তৃণমূল, অথীতে নরমে-গরমে কথাচালাচালি হলেও কখনও তাঁকে দলচ্যুত করার কথা বলা হয়নি। মূলত যুবসমাজে তাঁর মান্যতা, সাংগঠনিক শক্তিকে অত্যন্ত গুরুত্ব দেয় তৃণমূল। কাজেই তাঁর ইঞ্জিন চালু রাখতেই মধ্যস্থতা, এক্ষেত্রে রফা না হওযার কোনও কারণই দেখছেন না তাঁরা।
প্রসঙ্গত নিজের অবস্থান এখনও স্পষ্ট করেননি শুভেন্দু। আজ তিনি নিজে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে পারেন। ভবিষ্যতে তাঁকে কোন ভূমিকায় পাওয়া যাবে , মন্ত্রীত্ব ফিরে পাবেন কিনা, সেসব নির্ভর করছে, তিনি কী চাইছেন এবং সর্বপোরি তৃণমূল সু্প্রিমোর সিদ্ধান্তের উপর।
Leave a Reply