বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫, ০২:৪৫ অপরাহ্ন

শিরোনাম :
কসবা ইমাম প্রি-ক্যাডেট স্কুলের নতুন ভর্তির মূল্যায়ন পরীক্ষা অনুষ্ঠিত আল্লামা মরহুম গোলাম সারোয়ার সাঈদী (র) এর দোয়া মাহফিল সম্পন্ন কসবায় সবুজ সংঘের শিক্ষাবৃত্তি ও মানবিক সহায়তা প্রদান বাংলাদেশের জনগণ কারও দাদাগিরি একদম পছন্দ করে না: গোলাম পরওয়ার ভারতের গণমাধ্যমগুলো যে ভূমিকা নিয়েছে তা দুদেশের মধ্যে স্বাভাবিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠায় সহায়ক নয় -পররাষ্ট্র উপদেষ্টা কসবা প্রেসক্লাব কার্যালয়ের জানালার গ্রীল ভেঙে দিয়েছে দুবৃত্তরা, প্রকৃত রহস্য উদঘাটনের দাবি সাংবাদিকদের ইমাম প্রি-ক্যাডেট স্কুলের ১৪০ শিক্ষার্থীর পবিত্র কুরআন সবক গ্রহণ কসবায় জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে আহত ও শহিদদের স্মরণে স্মরণসভা খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত-ড. ইউনূস আজ আল্লামা গোলাম সারোয়ার সাঈদী (র) এর ৫ম ওফাত দিবস
কসবায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে হত্যা

কসবায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে হত্যা

কসবা প্রতিনিধি।।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সোমবার সকালে এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে আহত করে প্রতিপক্ষ। বিকেলে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান তিনি।

নিহত ব্যক্তির নাম জামাল মিয়া (৫৫)। তিনি উপজেলার গোপীনাথপুর ইউনিয়নের ভোল্লাবাড়ি গ্রামের বাসিন্দা। বাবার নাম মৃত নুরু মেস্তুরী। তিনি পেশায় করাতকলশ্রমিক ছিলেন।

পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, জামাল মিয়া ভোল্লাবাড়ি গ্রামের বাসিন্দা হুমায়ুন কবিরের অনুসারী ছিলেন। হুমায়ুন কবিরের সঙ্গে এলাকায় আধিপত্য নিয়ে গ্রামের বাসিন্দা আজিজুল হকের দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছে। বিভিন্ন সময়ে নানা ঘটনায় দুই পক্ষের করা ২০টি মামলা চলমান। সোমবার সকালে জামাল মিয়া বাড়ি থেকে বের হয়ে ব্রাহ্মণপাড়া এলাকায় নিজের করাতকলের উদ্দেশে রওনা হন। সকাল ৯টার দিকে নোয়ামুড়া এলাকায় পৌঁছালে তাঁকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে গুরুতর জখম করেন আজিজুল হকের লোকজন। জামাল প্রাণে বাঁচতে দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করেন। তখন তাঁর পায়ে কোপ দেন হামলাকারীরা। তিনি মাটিতে পড়ে যান। খবর পেয়ে হুমায়ুন কবিরের লোকজন ঘটনাস্থলে ছুটে যান। তখন হামলাকারীরা পালিয়ে যান।

আহত জামাল মিয়াকে প্রথমে কসবা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। সেখানে তাঁর অবস্থার অবনতি হলে চিকিৎসকেরা কুমিল্লায় পাঠিয়ে দেন। কুমিল্লা মেডিকেল কলেজে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বিকেলে মারা যান তিনি।
হুমায়ুন কবিরের ছেলে রুহুল আমি বলেন, আজিজুল হক খারাপ প্রকৃতির মানুষ। এলাকায় দলাদলি সৃষ্টি করাই তাঁর কাজ। আজিজুলের লোকজন তাঁর বাবা হুমায়ুন কবিরকেও পিটিয়ে পা ভেঙে দিয়েছেন। তিনি বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। এর মধ্যেই জামাল মিয়া খুন হলেন। তবে প্রতিপক্ষের আজিজুল হকের অনুসারী মো. রাজীব মুঠোফোনে বলেন, ঘটনাটি তিনি শুনেছেন। কিন্তু এ ঘটনার সঙ্গে তাঁদের পক্ষের কেউ জড়িত নন।

এই সংবাদটি শেয়ার করুনঃ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




raytahost-demo
© All rights reserved © 2019
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Jp Host BD