শনিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৩:৩৯ অপরাহ্ন

শিরোনাম :
ঐতিহ্যবাহী আড়াইবাড়ী দরবার শরীফের ৮৬ তম ইছালে ছাওয়াব মাহফিল আজ কৃষক জনগোষ্ঠীকে সংগঠিত করার লক্ষ্যে কসবায় কৃষক সভা অনুষ্ঠিত রাজধানীতে ঐশী বাংলা জাতীয় সাহিত্য সম্মেলন-২০২৫ সম্পন্ন অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আবদুল মান্নান ভূইয়ার জানাযা ও দাফন সম্পন্ন কসবা ইমাম প্রি-ক্যাডেট স্কুলের নতুন ভর্তির মূল্যায়ন পরীক্ষা অনুষ্ঠিত আল্লামা মরহুম গোলাম সারোয়ার সাঈদী (র) এর দোয়া মাহফিল সম্পন্ন কসবায় সবুজ সংঘের শিক্ষাবৃত্তি ও মানবিক সহায়তা প্রদান বাংলাদেশের জনগণ কারও দাদাগিরি একদম পছন্দ করে না: গোলাম পরওয়ার ভারতের গণমাধ্যমগুলো যে ভূমিকা নিয়েছে তা দুদেশের মধ্যে স্বাভাবিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠায় সহায়ক নয় -পররাষ্ট্র উপদেষ্টা কসবা প্রেসক্লাব কার্যালয়ের জানালার গ্রীল ভেঙে দিয়েছে দুবৃত্তরা, প্রকৃত রহস্য উদঘাটনের দাবি সাংবাদিকদের
খানসামায় গো-খাদ্য খড়ের দাম ব্যাপক হাড়ে বৃদ্বি পেয়েছে

খানসামায় গো-খাদ্য খড়ের দাম ব্যাপক হাড়ে বৃদ্বি পেয়েছে

মোঃ জসিম উদ্দিন(খানসামা প্রতিনিধি)

খানসামা উপজেলার বিভিন্ন স্থানে গো-খাদ্য (খরের) দাম তিনগুন বৃদ্ধি হয়েছে।
৮০টি আটি/ কাড়ি এখন বিক্রি হচ্ছে ৯০০-১০০০ টাকা দরে। খরের দাম তিনগুন হওয়ায় খামারি সহ গৃহপালিত গরুর মালিকরা পরেছে বিপাকে। হঠাৎ গো -খাদ্য বৃদ্বিতে গরুর মালিকরা গরু বিক্রি করতে বাধ্য হবে বলে অনেকেই জানান।

শুধু খামারিরা নন স্বল্প আয়ের সাধারণ মানুষ আমিষের চাহিদা পূরণের জন্য দু-একটা গাভি বাড়িতে লালন-পালন যারা করেন তাদের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে চলে যাচ্ছে গো-খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত খড়ের বাজার।

উপজেলার এক দিন মজুর জানান,
আমরা দিন মজুর। যা আয় রোজকার হয় এতে কোনোমতে আমাদের সংসার চলে।বাড়িতে দুধের চাহিদা এবং বাড়তি আয়ের জন্য দু- একটা গরু পালনে বর্তমানে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে খড়।
কিছুদিন আগেও যেখানে প্রতি ২০ পিস (আটি) খড়ের দাম ১০০-১২০ টাকা বিক্রি হলেও বর্তমানে তা বেড়ে এখন ২০০-২৫০ টাকায়। এভাবে যদি খড়ের দাম বাড়তে থাকে তাহলে আমাদের গরু পোষা বাদ দিতে হবে। টাকা করে বিক্রি হচ্ছে।

জেলার খানসামা উপজেলার গাভী পালনকারী মোঃ মহিদুল অাকন্দ জানান , একটি গরুর সারা বছরের খাবার হিসেবে খড়ের বিকল্প নেই। আবাদি জমিতে ঘাস নেই বললেও চলে। বর্তমানে আবাদি জমির পরিমান কমে গেছে । তাই খোলা মাঠে গো চারণের কোন স্থান নেই। গরুর তিনবেলা নিয়ম করে অন্যান্য খাবার খাওয়ানোর পাশাপাশি খড় দিতে হয়। এভাবে যদি খড়ের বাজার বাড়তে থাকে তাহলে আমরা সাধারণ গরু পালনকারীরা কিভাবে চলব।

কিছু খর বিক্রেতাদের সাথে কথা বলে জানা যায় বিভিন্ন মোকামে চরা মুল্যে খর ক্রয় করার ফলে তারা এ মুল্য বৃদ্বি করতে বাদ্য হয়েছে।

অপর দিকে কিছু ব্যাবসায়ী বেশি মুনাফার আশায় নিজেদের ইচ্ছে মত খর ক্রয় করে নিজেদের হেফাজতে রাখার কারনে খুচরা বিক্রেতারা যা মোকামে পাচ্ছে তার মুল্য অনেক বেশী দামে ক্রয় করতে হচ্ছে।
এ কারনে এবছর খড় সংকট দেখা দিয়েছে।

যার ফলে এবছর হঠাৎ খরের মুল্য তিনগুন হয়েছে।

আর গরু বাচাঁতে চড়া দাম হলেও কৃষকরা এই খেড় কিনাতে বাধ্য হচ্ছে।

এই সংবাদটি শেয়ার করুনঃ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




raytahost-demo
© All rights reserved © 2019
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Jp Host BD