বুধবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:৩৭ পূর্বাহ্ন

শিরোনাম :
কসবায় সবুজ সংঘের শিক্ষাবৃত্তি ও মানবিক সহায়তা প্রদান বাংলাদেশের জনগণ কারও দাদাগিরি একদম পছন্দ করে না: গোলাম পরওয়ার ভারতের গণমাধ্যমগুলো যে ভূমিকা নিয়েছে তা দুদেশের মধ্যে স্বাভাবিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠায় সহায়ক নয় -পররাষ্ট্র উপদেষ্টা কসবা প্রেসক্লাব কার্যালয়ের জানালার গ্রীল ভেঙে দিয়েছে দুবৃত্তরা, প্রকৃত রহস্য উদঘাটনের দাবি সাংবাদিকদের ইমাম প্রি-ক্যাডেট স্কুলের ১৪০ শিক্ষার্থীর পবিত্র কুরআন সবক গ্রহণ কসবায় জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে আহত ও শহিদদের স্মরণে স্মরণসভা খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত-ড. ইউনূস আজ আল্লামা গোলাম সারোয়ার সাঈদী (র) এর ৫ম ওফাত দিবস কসবায় ১০ হাজার ৬শ ৫০জন প্রান্তিক কৃষকের মাঝে বীজ ও সার বিতরণ শিশু মুনতাহার মরদেহ মিলল পুকুরে
খুলনার দাকোপ থানার আয়োজনে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উদযাপিত

খুলনার দাকোপ থানার আয়োজনে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উদযাপিত

স্বপন কুমার রায় খুলনা ব্যুরো প্রধান
বাংলাদেশ এলডিসি থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরনে জাতিসংঘের চুড়ান্ত সুপারিশ প্রাপ্তি ও ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চ উপলক্ষে দাকোপ থানা পুলিশের আয়োজনে আলোচনা সভা ও আনন্দ উদযাপন অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
দাকোপ থানা চত্বরে ৭ ই মার্চ রবিবার দাকোপ থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ মোঃ সেকেন্দার আলী’র সভাপতিত্বে আলোচনা সভা ও আনন্দ উদযাপন অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মিন্টু বিশ্বাস। সম্মানিত অতিথি ছিলেন, উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি আলহাজ্ব শেখ আবুল হোসেন, সাধারণ সম্পাদক বিনয় কৃষ্ণ রায়, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শেখ আব্দুল কাদের, চালনা পৌর মেয়র সনত কুমার বিশ্বাস, উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান গৌরপদ বাছাড়, কমিউনিটিং পুলিশ সভাপতি এবি,এম রুহুল আমীন, জেলা পরিষদ সদস্য জয়ীন্তি রানী, সুতারখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাসুম আলী ফকির, প্রেসক্লাব সভাপতি মুহিদুল ইসলাম ভূইয়া, রিপোর্টার্স ক্লাব সভাপতি অনিমেষ বিশ্বাস, উপজেলার বিভিন্ন দপ্তর কর্মকর্তাগন, রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ সহ সুশীল সমাজ। আলোচনা সভা শেষ এক মনোঙ্গ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।া
বক্তরা বলেন ঐতিহাসিক ৭ মার্চ। বাঙালি জাতির দীর্ঘ স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে এক অনন্য দিন। ১৯৭১ সালের এই দিনে ঐতিহাসিক রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) এক বিশাল জনসমুদ্রে দাঁড়িয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ডাক দেন।
এ দিন লাখ লাখ মুক্তিকামী মানুষের উপস্থিতিতে এই মহান নেতা বজ্রকণ্ঠে ঘোষণা করেন, ‘রক্ত যখন দিয়েছি রক্ত আরো দেব, এ দেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়বো ইনশাআল্লাহ। এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।’
তিনি উক্ত ভাষণ বিকেল ২টা ৪৫ মিনিটে শুরু করে বিকেল ৩টা ৩ মিনিটে শেষ করেন। উক্ত ভাষণ ১৮ মিনিট স্থায়ী হয়।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের একাত্তরের ৭ মার্চ দেয়া ঐতিহাসিক ভাষণ পরবর্তীতে স্বাধীনতার সংগ্রামের বীজমন্ত্র হয়ে পড়ে। একইভাবে এ ভাষণ শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলিলই নয়, জাতির সাংস্কৃতিক পরিচয় বিধানের একটি সম্ভাবনাও তৈরি করে।
বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণকে ২০১৭ সালের ৩০ অক্টোবর বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেয় জাতিসংঘের শিক্ষা বিজ্ঞান ও সাংস্কৃতিক বিষয়ক সংস্থা ইউনেস্কো।

এই সংবাদটি শেয়ার করুনঃ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




raytahost-demo
© All rights reserved © 2019
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Jp Host BD