কলকাতা প্রতিনিধি
রাজশ্রী বন্দ্যোপাধ্যায়
একদিকে নয়াকৃষক আইন প্রত্যাহারের ডাকে ভারত বনধ। অন্য দিকে বিজেপির ডাকা উত্তরবঙ্গ বনধ। জোড়া বনধের আংশিক প্রভাব পড়ল রাজ্যেও। জায়গায় জায়গায় স্তব্ধ হল রেল পরিষেবা। চোখে পড়ল ট্রাম-বাস আটকানোর ঘটনাও।
এদিন সকালেই ডায়মন্ডহারবার আপ লাইনে রেল চলাচল ব্যহত হয়। রেল অবরোধ করা হয় যাদবপুরেও। মধ্যমগ্রাম স্টেশনে অবরোধ করেন বামেরা। রিষড়ায় রেল অবরোধ শুরু হলেও কিছুক্ষণ পরে তা উঠে যায়।
গঙ্গারামপুরে রেল অবরোধ চলে বেশ কিছুক্ষণ। যশোর রোড আটকে বিক্ষোভ দেখাতে থাকে বামেরা। ডোরিনা ক্রসিংয়ে কুশপুতুল দাহ করা হয় নরেন্দ্র মোদি-অমিত শাহের। এ দিন সকাল ১১টায় এন্টালিতে বামেদের ১৬টা সংগঠন মিছিল করবে।
এই বনধকে সমর্থন করেছে বাম, কংগ্রেস, টিআরএস, আরজেডির মতো দলগুলি। কৃষকদের দাবিদাওয়াকে সমর্থন করছে তৃণমূলও। তবে বনধকে নৈতিক সমর্থন না করায় এগিয়ে আসছেন না তারা। তবে উল্লেখযোগ্য অন্য বনধের মতো সরকারি অফিসগুলিতে সার্কুলারও জারি হয়নি এবার। সব মিলিয়ে বাংলাতেও এই বনধে সাড়া পড়েছে বলেই মনে করা যাচ্ছে।
Leave a Reply