আফ্রিকার দেশ কঙ্গোতে ছড়িয়ে পড়ছে প্রাণত্যুতী ‘বানর পক্স’। ভাইরাসটি ‘মানকি পক্স’ নামেও পরিচিত। ইতিমধ্যে ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে এতে আক্রান্ত হয়ে। এছাড়া এখন পর্যন্ত আরও ১৪১ জনের দেহে ভাইরাসটির উপস্থিতি পাওয়া গেছে।
কঙ্গোর চিকিৎসক জানিয়েছেন, আফ্রিকায় আরো পাঁচ বছর আগেই ‘মানকি পক্স’র সন্ধান মেলে। সম্প্রতি ৩৩ জন এই ভাইরাসে আক্রান্ত হন, যা ধীরে ধীরে ছড়িয়ে পড়ছে।কঙ্গোতে ছড়িয়ে পড়ছে ‘মানকি পক্স’, ১০ জনের মৃত্যু
প্রকাশের সময় : বুধবার, ২ সেপ্টেম্বর, ২০২০
মধ্য আফ্রিকার দেশ কঙ্গোতে ছড়িয়ে পড়ছে প্রাণঘাতী ‘বানর পক্স’। ভাইরাসটি ‘মানকি পক্স’ নামেও পরিচিত। ইতিমধ্যে ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে এতে আক্রান্ত হয়ে। এছাড়া এখন পর্যন্ত আরও ১৪১ জনের দেহে ভাইরাসটির উপস্থিতি পাওয়া গেছে।
কঙ্গোর চিকিৎসক জানিয়েছেন, আফ্রিকায় আরো পাঁচ বছর আগেই ‘মানকি পক্স’র সন্ধান মেলে। সম্প্রতি ৩৩ জন এই ভাইরাসে আক্রান্ত হন, যা ধীরে ধীরে ছড়িয়ে পড়ছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এক জরুরি বুলেটিনে বলা হয়, ‘বর্তমানে করোনা ভাইরাসের চ্যালেঞ্জের মধ্যে রয়েছে গোটা বিশ্ব। এমন অবস্থায় ‘মানকি পক্স ’ নিয়ন্ত্রণে রাখটা জরুরি। বিশেষ করে কঙ্গোর সানকুরু এবং দক্ষিণ উবাঙ্গি, যেখানে এই ভাইরাসের আক্রান্তের হার বেশি বলে জানা গেছে।
মূলত ‘বানর পক্স’ হলো একটি ভাইরাল সংক্রমণ যা ত্বকের উত্তেজক নোডুলগুলো দ্বারা চিহ্নিত করা হয়। এই রোগটি কঙ্গো এবং নাইজেরিয়ায় দেখা গেছে। তবে ২০১৯-এর ৯ মে এই রোগটি সিঙ্গাপুরেও পাওয়া যায় বলে জানিয়েছে সেদেশের সরকার।
প্রাথমিকভাবে ‘বানর পক্স’ রোগ মুরগির পক্সের মতো লক্ষণ রয়েছে যা জলযুক্ত নোডুলস। এই রোগটি বাড়ার সাথে সাথে শরীরের বিভিন্ন স্থানে লাল ছোট ছোট ফুঁসকুড়ি দেখা যায়।
বানর পক্স হলো এমন রোগ যা একজনের দেহ থেকে অন্যজনে ছড়িয়ে যেতে পারে, তবে এর মূল উৎস ইঁদুর এবং কাঠবিড়ালি এবং বানর বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। আনাদোলু এজেন্সি অবলম্বনে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এক জরুরি বুলেটিনে বলা হয়, ‘বর্তমানে করোনা ভাইরাসের চ্যালেঞ্জের মধ্যে রয়েছে গোটা বিশ্ব। এমন অবস্থায় ‘মানকি পক্স ’ নিয়ন্ত্রণে রাখটা জরুরি। বিশেষ করে কঙ্গোর সানকুরু এবং দক্ষিণ উবাঙ্গি, যেখানে এই ভাইরাসের আক্রান্তের হার বেশি বলে জানা গেছে।
মূলত ‘বানর পক্স’ হলো একটি ভাইরাল সংক্রমণ যা ত্বকের উত্তেজক নোডুলগুলো দ্বারা চিহ্নিত করা হয়। এই রোগটি কঙ্গো এবং নাইজেরিয়ায় দেখা গেছে। তবে ২০১৯-এর ৯ মে এই রোগটি সিঙ্গাপুরেও পাওয়া যায় বলে জানিয়েছে সেদেশের সরকার।
প্রাথমিকভাবে ‘বানর পক্স’ রোগ মুরগির পক্সের মতো লক্ষণ রয়েছে যা জলযুক্ত নোডুলস। এই রোগটি বাড়ার সাথে সাথে শরীরের বিভিন্ন স্থানে লাল ছোট ছোট ফুঁসকুড়ি দেখা যায়।
বানর পক্স হলো এমন রোগ যা একজনের দেহ থেকে অন্যজনে ছড়িয়ে যেতে পারে, তবে এর মূল উৎস ইঁদুর এবং কাঠবিড়ালি এবং বানর বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। আনাদোলু এজেন্সি অবলম্বনে।
Leave a Reply