শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ০৩:৫৬ অপরাহ্ন

শিরোনাম :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ (কসবা-আখাউড়া) আসনে আইন মন্ত্রী আনিসুল হক বে-সরকারি ভাবে নির্বাচিত কসবায় ভোট দিয়ে বাড়ি ফেরার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১ আহত-৪ কসবায় এলজিইডি’র শ্রেষ্ঠ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান আগরতলায় স্রোত আয়োজিত লোকসংস্কৃতি উৎসব কসবা প্রেসক্লাব সভাপতি’র উপর হামলার প্রতিবাদে মানবন্ধন ও প্রতিবাদ সভা কসবায় চকচন্দ্রপুর হাফেজিয়া মাদ্রাসার বার্ষিক ফলাফল ঘোষণা, পুরস্কার বিতরণ ও ছবক প্রদান শ্রী অরবিন্দ কলেজের প্রথম নবীনবরণ অনুষ্ঠান আজ বছরের দীর্ঘতম রাত, আকাশে থাকবে চাঁদ বিএনপি-জামাত বিদেশীদের সাথে আঁতাত করেছে-কসবায় আইনমন্ত্রী আনিসুল হক ১৩ দিনের জন্য ভোটের মাঠে নামছে সশস্ত্র বাহিনী
খুন হয়েছিলেন ম্যারাডোনা, অভিযুক্ত ৭ জন

খুন হয়েছিলেন ম্যারাডোনা, অভিযুক্ত ৭ জন

ফাইল ফটো
নিউজ ডেস্কঃ

ডিয়েগো ম্যারাডোনার মৃত্যুর পর থেকেই শুরু হয়েছে নানা বিতর্ক। সত্যিই কি স্বাভাবিক মৃত্যু?‌ না, চিকিৎসকদের গাফিলতিতে মৃত্যু হয়েছে?‌ এই নিয়ে রয়েছে নানা প্রশ্ন। এরই মধ্যে সাতজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, পরিকল্পনামাফিক খুন করে হয়েছে ম্যারাডোনাকে। আদালত সূত্রে এমনটাই নাকি জানা গেছে।

যে সাতজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ নিয়ে আসা হয়েছে, তাদের মধ্যে রয়েছেন ম্যারাডোনার নিউরোসার্জেন লিয়োপল্ডো লুক, সাইক্রিয়াটিস্ট অগাস্টিনা কোসাচভ এবং সাইকোলজিস্ট কার্লোস ডিয়াজ। অভিযোগ প্রমাণিত হলে এদের ৮ থেকে ২৫ বছর পর্যন্ত জেল হতে পারে। যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে, তাদের এই মুহূর্তে দেশ ছাড়তে নিষেধ করা হয়েছে।

গতবছর ২৫ নভেম্বর মারা যান ফুটবলের রাজপুত্র। চিকিৎসকদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল, হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ম্যারাডোনা। কিন্তু ম্যারাডোনার দুই মেয়ে তা মানতে চাননি। প্রথম থেকেই তারা দাবি করে এসেছিলেন, চিকিৎসার গাফিলতিতেই মারা গেছেন তিনি। পরে তার মৃত্যু নিয়ে তদন্ত শুরু হয়। সেই তদন্তে উঠে আসে চিকিৎসার গাফিলতিতেই মারা গেছেন ফুটবলের রাজপুত্র।

ম্যারাডোনার ২ মেয়ে প্রথমে লিয়োপল্ডো লুকের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন। মস্তিষ্কে অস্ত্রোপচারের পর ম্যারাডোনার শরীর আরও খারাপ হয়ে যাওয়ার জন্য লুককে দায়ী করেন তারা। এরপরই সান ইসিদ্রো অ্যাটর্নি জেনারেল তদন্ত শুরু করেন। তদন্ত শেষে সাতজনের বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ নিয়ে আসা হয়েছে। তদন্ত রিপোর্টে বলা হয়েছে, ম্যারাডোনা প্রয়োজনীয় চিকিৎসা পাননি। তার মৃত্যুর আগে চিকিৎসকদের ওপর ভরসা হারিয়েছিলেন।

ম্যারাডোনার ময়নাতদন্তে জানা যায়, ঘুমের মধ্যে হার্টফেল করে মারা গেছেন তিনি। টক্সিকোলজির রিপোর্টে অ্যালকোহল বা অবৈধ কোনো কিছুর অস্তিত্ব মেলেনি। তবে মানসিক অবসাদ দূরীকরণের ওষুধের প্রমাণ মিলেছে। অভিযুক্তদের সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হবে আগামী ৩১ মে।

এই সংবাদটি শেয়ার করুনঃ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




raytahost-demo
© All rights reserved © 2019
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Jp Host BD