হলো।সম্প্রতি নিরাপদ পানির অভাবে সমগ্র বাংলাদেশে ডাইরিয়ার প্রকোপ দেখা দেয়। অথচ পানিতে কলেরার জীবানু ( ই-কোলাই) এর জন্য দায়ী। নিরাপদ পানির অনিশ্চয়তায় যুবরা উদ্ধিগ্ন হয়ে তারা অরিয়েন্টেশন গ্রহন করেছে। যদি এই স্বচ্ছতা, দ্বায়বদ্ধতা, অংশগ্রহন এবং অন্তভূক্তি থাকে তবে নিরাপদ পানি প্রাপ্যতা বা যারা সরবরাহ করে তাদের সম্বনয়ে সবাই মিলে একটি সুস্থ্য এবং নিরাপদ সমাজ গড়ে তুলতে পারবে।আর এই প্রেক্ষিতে ডরপ্ এর পক্ষ থেকে যুবদের শুদ্ধাচার এর উপর গত ৮ মে, ২০২২ একটি অবহিত করন সভার আয়োজন করা হয় যাতে তারা এই বিষয়ে সোচ্চার হয়ে সংশ্লিষ্ট পনীতি নিধারকদের কাছে সিগনেচার ক্যম্পেইন করে বিষয়টি তুলে ধরতে পারে। এই প্রসঙ্গে শুদ্ধাচার বিষয়ে আন্তজাতিক বিশেষঙ্গ, সাউথ এশিয়া, বিনায়ক দাস এই নিরাপদ পানির প্রাপ্যতা শুদ্ধাচারের মাধ্যমে রাজনিতক এবং অথনইতিক সংশ্লিষ্টতার কথা ব্যক্ত করেছেন। এছাড়া ডরপ্ এর মোহাম্মদ যোবায়ের হাসান- পরিচালক – গবেষনা, পরিকল্পনা এবং মনিটরিং বলেন শুদ্ধাচারের মাধ্যমেই নিরাপদ পানি এবং স্যানিটেশন অধিকার নিশ্চিত হবে। স্বচ্ছতা, দ্বায়বদ্ধতা, অংশগ্রহন এবং অন্তভূক্তি এই ৪ টা পিলারের মাধ্যমে টেকই নিরাপদ পানি প্রাপ্যতা নিশ্চিত করা যাবে তিনি মনে করেন। প্রায় ১০ জন যুব সমাজের প্রতিনিধিরা এই আয়োজনে উপস্থিত থেকে শুদ্ধাচারের মাধ্যমে নিরাপদ পানি এবং স্যানিটশন নিশ্চিত করার লক্ষে একটি কম পরিকল্পনা করেন।
Leave a Reply