শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ০৫:২৬ অপরাহ্ন

শিরোনাম :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ (কসবা-আখাউড়া) আসনে আইন মন্ত্রী আনিসুল হক বে-সরকারি ভাবে নির্বাচিত কসবায় ভোট দিয়ে বাড়ি ফেরার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১ আহত-৪ কসবায় এলজিইডি’র শ্রেষ্ঠ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান আগরতলায় স্রোত আয়োজিত লোকসংস্কৃতি উৎসব কসবা প্রেসক্লাব সভাপতি’র উপর হামলার প্রতিবাদে মানবন্ধন ও প্রতিবাদ সভা কসবায় চকচন্দ্রপুর হাফেজিয়া মাদ্রাসার বার্ষিক ফলাফল ঘোষণা, পুরস্কার বিতরণ ও ছবক প্রদান শ্রী অরবিন্দ কলেজের প্রথম নবীনবরণ অনুষ্ঠান আজ বছরের দীর্ঘতম রাত, আকাশে থাকবে চাঁদ বিএনপি-জামাত বিদেশীদের সাথে আঁতাত করেছে-কসবায় আইনমন্ত্রী আনিসুল হক ১৩ দিনের জন্য ভোটের মাঠে নামছে সশস্ত্র বাহিনী
হাতি ও গাধা প্রতীকের লড়াইয়ে তাকিয়ে গোটা বিশ্ব

হাতি ও গাধা প্রতীকের লড়াইয়ে তাকিয়ে গোটা বিশ্ব

নিউজ ডেস্কঃ
বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিধর রাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদের লড়াই আজ। যুক্তরাষ্ট্রে স্মরণকালের সবচেয়ে বেশি ভোটার অংশ নেবে এ নির্বাচনে। এ নির্বাচনের মাধ্যমেই নির্ধারণ হবে হোয়াইট হাউসের চাবি কার হাতে যাবে। ধনকুবের থেকে রাজনীতিতে এসে বিশ্ব কাঁপানো রিপাবলিকান পার্টির ডোনাল্ড ট্রাম্প পুনরায় নাকি ডেমোক্র্যাট পার্টির আশা জাগানো প্রার্থী জো বাইডেন প্রেসিডেন্ট পদে বসবেন- তা ঠিক করবে আমেরিকানরা। হাতি ও গাধা প্রতীকের এ লড়াইয়ের দিকে তাকিয়ে থাকবে পুরো বিশ্বই।

কে হবেন পরবর্তী প্রেসিডেন্ট? তা নিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণ দেখা যাচ্ছে বিশ্ব মিডিয়ায়। এর আগে, ২০১৬ ডেমোক্র্যাটিক দলের প্রার্থী হিলারি ক্লিনটনের বিপুল জনসমর্থনে এগিয়ে থাকার মতো এবারও জাতীয় জরিপগুলোতে ডেমোক্র্যাটিক প্রার্থী জো বাইডেন প্রতিপক্ষ ডোনাল্ড ট্রাম্পের চেয়ে অনেক এগিয়ে আছেন। তবে গতবার হিলারি তার প্রতিপক্ষ ট্রাম্পের তুলনায় অনেক এগিয়ে থেকেও শেষ পর্যন্ত নির্বাচনী ফলে হেরে যান। এবার বাইডেনও হিলারির মতো এগিয়ে থেকেও শেষ পর্যন্ত হেরে যাবেন কি-না তা নিয়ে সংশয় আছে।
সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী ২০১৬ সালের নির্বাচনে যত ভোট পড়েছিল, তার চেয়ে ১১০.৬ % বেশি পড়েছে হাওয়াই স্টেটে। ১০৭.৭ % বেশি পড়েছে টেক্সাসে। এ দুটি স্থানেই ট্রাম্পের চেয়ে বাইডেনের পক্ষে বেশি ভোট পড়েছে বলে পর্যবেক্ষণ জরিপে উদ্ঘাটিত হয়। এদিকে, ২০১৬ এবং ২০২০ এর নির্বাচনের মধ্যে দুইজনের এই ফারাক হয়ে যাওয়ার আরও কিছু কারণ আছে। যার মধ্যে প্রথমেই উল্লেখযোগ্য হচ্ছে, বাইডেনের প্রতি ভোটারদের ইতিবাচক মনোভাব; যা হিলারির ক্ষেত্রে ছিল না।

এদিক থেকে সব নিবন্ধিত ভোটারের ৪৩ শতাংশই বাইডেনের প্রতি ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করেছে, আর নেতিবাচক মনোভাবের কথা বলেছে ৪২ শতাংশ। দু’য়ের হিসাবে ইতিবাচক মনোভাবে পুরো ১ পয়েন্ট পেয়ে গেছেন বাইডেন। অন্যদিকে, ২০১৬ সালে হিলারির প্রতি ভোটারদের ইতিবাচক মনোভাব ছিল ৪০ শতাংশ আর নেতিবাচক ছিল ৫০ শতাংশ। এই হিসাবে তার মোট পয়েন্ট ছিল মাইনাস-১০।

এই হিসাবে ২০১৬ সালের হিলারির তুলনায় এবার বাইডেন প্রতিপক্ষ ট্রাম্পের বিপরীতে বেশি ভাল করছেন। উপরন্তু আগেরবারের তুলনায় এবার অনেক বেশি স্বতন্ত্র ভোটার প্রধান দুই প্রার্থীর একজনকে এরই মধ্যে বেছে নিয়েছেন। এই সংখ্যা ৮৫ শতাংশ। ফলে তাদের মন পরিবর্তনের সম্ভাবনা কম। তাছাড়া, এবার বয়স্ক ভোটারদের মধ্যে বাইডেনের জনপ্রিয়তা বেশি। এদিক থেকে বাইডেন ১০ পয়েন্টে ট্রাম্পের চেয়ে এগিয়ে আছেন।

এই সংবাদটি শেয়ার করুনঃ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




raytahost-demo
© All rights reserved © 2019
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Jp Host BD