বুধবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:৩৯ অপরাহ্ন

শিরোনাম :
কসবায় সবুজ সংঘের শিক্ষাবৃত্তি ও মানবিক সহায়তা প্রদান বাংলাদেশের জনগণ কারও দাদাগিরি একদম পছন্দ করে না: গোলাম পরওয়ার ভারতের গণমাধ্যমগুলো যে ভূমিকা নিয়েছে তা দুদেশের মধ্যে স্বাভাবিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠায় সহায়ক নয় -পররাষ্ট্র উপদেষ্টা কসবা প্রেসক্লাব কার্যালয়ের জানালার গ্রীল ভেঙে দিয়েছে দুবৃত্তরা, প্রকৃত রহস্য উদঘাটনের দাবি সাংবাদিকদের ইমাম প্রি-ক্যাডেট স্কুলের ১৪০ শিক্ষার্থীর পবিত্র কুরআন সবক গ্রহণ কসবায় জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে আহত ও শহিদদের স্মরণে স্মরণসভা খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত-ড. ইউনূস আজ আল্লামা গোলাম সারোয়ার সাঈদী (র) এর ৫ম ওফাত দিবস কসবায় ১০ হাজার ৬শ ৫০জন প্রান্তিক কৃষকের মাঝে বীজ ও সার বিতরণ শিশু মুনতাহার মরদেহ মিলল পুকুরে
না.গঞ্জে আ.লীগ নেতার বিরুদ্ধে আইভির মামলা

না.গঞ্জে আ.লীগ নেতার বিরুদ্ধে আইভির মামলা

ছবি: সংগৃহীত
নিউজ ডেস্কঃ
ধর্মীয় মূল্যবোধে আঘাত এবং উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচারের অভিযোগে আওয়ামী লীগের দুজনের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করেছেন নারায়ণগঞ্জের মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভী। সোমবার ঢাকায় অবস্থিত সাইবার ট্রাইব্যুনালে হাজির হয়ে তিনি এ মামলা করেন।

ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন মামলাটি তদন্ত করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) আগামী ৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে আদালতে প্রতিবেদন দেওয়ার নির্দেশ দেন। ওই ট্রাইব্যুনালের বেঞ্চ সহকারী শামীম আল মামুন গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

মামলায় দুই আসামি হলেন নারায়ণগঞ্জ মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক খোকন সাহা এবং প্রদীপ দাস।

মামলার আরজিতে মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভী দাবি করেন, আসামি প্রদীপ দাস ইউটিউবের চ্যানেলের মাধ্যমে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করে—এমন মিথ্যা ও মানহানিকর উসকানিমূলক ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ করেছেন। গত বছরের ২৩ নভেম্বর ইউটিউব চ্যানেলে প্রদীপ দাস তাঁর সম্পর্কে ভিত্তিহীন ও উসকানিমূলক তথ্য প্রচার করেন। আসামি খোকন সাহাও ইউটিউব চ্যানেলে ভিত্তিহীন ও মানহানিকর তথ্য প্রচার করেন। হিন্দুদের দেবোত্তর সম্পত্তি দখলের ভিত্তিহীন, আপত্তিকর তথ্য প্রচার করা হয়।

মেয়র আইভী মামলায় আরও দাবি করেন, আসামি প্রদীপ দাস ও খোকন সাহা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিরুদ্ধে ধর্মীয় মূল্যবোধ ও অনুভূতিতে আঘাত করে সামাজিক স্থিতিশীলতা এবং রাজনৈতিক ফায়দা নেওয়ার জন্য ইউটিউব-ফেসবুকে মিথ্যা ভিত্তিহীন তথ্য প্রচার করেন। আসামিরা মিথ্যা ও বিভ্রান্তিকর তথ্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশ করেছেন, যা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে দণ্ডনীয় অপরাধ।

এই সংবাদটি শেয়ার করুনঃ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




raytahost-demo
© All rights reserved © 2019
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Jp Host BD